যেকোন ধরণের ধর্মীয় প্রশ্নের উত্তর জানতে বামে মেজেজ্ঞার আইকনে ক্লিক করে আমাদের প্রশ্নটি লাইভ চ্যাটের মাধ্যমে জানান, SanatanLive.blogspot.com

পুরীর জগন্নাথ মন্দির

জগৎ অর্থ বিশ্ব, নাথ অর্থ প্রভু " যিনি জগতের প্রভু / জগতের নাথ তিনিই জগন্নাথ। "জগন্নাথ" শব্দটির ব্যুৎপত্তিগত অর্থ "জগত বা ব্রহ্মাণ্ডের প্রভু"। পুরীর জগন্নাথ মন্দিরটি ওড়িশা বা উড়িষ্যার পুরী পূর্ব সমুদ্র সৈকতে অবস্থিত। এই মন্দির হইতে প্রতিবছর কোটির অধিক ভক্তের সমাগমে বিশ্বের সর্ববৃহৎ রথযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। বর্তমানেও বিদ্যমান অলৈকিকতা:


• পুরী মানেই উত্তাল সমুদ্র, নীলজল ৷ পুরী মানেই জিভে গজা ৷ পুরী মানেই ক্ষীর ৷ আর অবশ্যই পুরী মানে জগন্নাথ মন্দির, জগন্নাথ দেব দর্শন ৷ আমরা প্রায় সবাই পুরীতে গিয়েছি ৷ পুরীর জগন্নাথ মন্দিরও দর্শন করেছি ৷ তবে এই মন্দিরের নেপথ্যে রয়েছে অনেক ইতিহাস ৷ এই মন্দিরের রয়েছে বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্যও ৷




• পুরীর জগন্নাথ মন্দির ১০৭৮ সালে তৈরি হয়। ১১৭৪ সালে তা মেরামতির পর আজকের জগন্নাথ মন্দির রূপ ধারণ করে। এই পুরী জগন্নাথ মন্দিরের কিছু উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট আছে। যা কিনা অবিশ্বাস্য ৷




• পুরীর মন্দিরের চূড়ায় যে পতাকাটি লাগানো রয়েছে তা সবসময় হাওয়ার বিপরীত দিকে ওড়ে। অন্যদিকে, মন্দিরের সুদর্শন চক্র পুরীর যে কোনও জায়গা থেকে তাকালে মন্দিরের চুড়ার সুদর্শন চক্র আপনার সম্মুখীন থাকবে.











* হাওয়ার চলন সাধারণত দিনের বেলায় হাওয়া সমুদ্রের দিক থেকে সমুদ্রতটের দিকে আসে। আর সন্ধ্যের সময় সমুদ্রতটের দিক থেকে সমুদ্রের দিকে হাওয়া চলে। কিন্তু পুরীর ক্ষেত্রে তা ঠিক উল্টো। সকালে তটের দিক থেকে সমুদ্রের দিকে হাওয়া চলে, এবং সন্ধ্যায় সমুদ্রের দিকে থেকে তটের দিকে হাওয়া বয়।



•  মন্দিরের ছায়া মন্দিরের সবচেয়ে বড় প্রাসাদটির ছায়া দিনের যে কোনও সময় অদৃশ্য থাকে।



• পুরী মন্দিরের সবচেয়ে অবিশ্বাস্য বৈশিষ্ট হল প্রসাদ। সারা বছর ধরেই সমপরিমান প্রসাদ রান্না করা হয়। কিন্তু ওই একই পরিমান প্রসাদ দিয়ে কয়েক হাজার মানুষ হোক বা ২০ লক্ষ মানুষকে খাওয়ানো হোক, তবু প্রসাদ কখনও নষ্ট হয় না বা কখনও কম পড়ে না।



* মন্দিরের হেঁশেলে একটি পাত্রের উপর আর একটি এমন করে মোট ৭টি পাত্র আগুনে বসানো হয় রান্নার জন্য। এই পদ্ধতিতে যে পাত্রটি সবচেয়ে উপরে বসানো থাকে তার রান্না সবার আগে হয়। তার নিচের তারপরে। এভাবে করতে করতে সবচেয়ে দেরিতে সবচেয়ে নিচের পাত্রের রান্না হয়।



* পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের ভিতরে সিংহদ্বারের মন্দিরে প্রবেশ করার পর প্রথম সিঁড়িতে পা রাখার সঙ্গে সঙ্গে সমুদ্রের আওয়াজ আর শুনতে পাবেন না। কিন্তু ওই সিঁড়িটি টপকে গেলে আবার সমুদ্রের শব্দ শুনতে পাবেন। সন্ধেবেলায় এই বিষয়টি সবচেয়ে বেশি পরিলক্ষিত হয়।


যেভাবে পুরীতে প্রতিষ্ঠিত হলেন জগন্নাথদেব:


তখন দ্বাপর যুগ। কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের পর অনেকদিন কেটে গেছে। এবার সময় এলো গান্ধারীর অভিশাপ সফল হওয়ার, যে অভিশাপ শ্রীকৃষ্ণ স্বীকার করেছিল। দ্বারকায় শ্রীকৃষ্ণ একদিন গাছের নীচে বসে থাকাকালীন তাঁর রাঙা চরণকে পাখি ভেবে ভুল করে বাণ মারে জরা নামে এক শবর। শ্রীকৃষ্ণের মৃত্যুর খবর পেয়ে অর্জুন ছুটে এলেন দ্বারকায়। দেহ সৎকারের সময় অর্জুন দেখলেন, গোটা দেহটা পুড়লেও নাভিদেশ পুড়ছে না! তখনই হয় দৈববাণী, 'ইনিই সেই পরমব্রহ্ম। 


অর্জুন, এঁকে সমুদ্রে নিক্ষেপ করো। সমুদ্রেই ওঁর অনন্তশয়ন।' অর্জুন তাই করলেন।ঢেউয়ের মাথায় ভাসতে ভাসতে এগিয়ে চলল পরমব্রহ্ম সেই নাভি। আর তাঁকে লক্ষ করে সমুদ্রের তীর ধরে ছুটে চললেন সেই শবর, যার বাণে মৃত্যু হয়েছে শ্রীকৃষ্ণে।


দ্বারকা থেকে পুরীপর্যন্ত ছুটে অবশেষে সেখানেই শ্রীকৃষ্ণকে স্বপ্ন দেখলেন তিনি, তাঁর স্বপ্নে দেখা দিয়ে কৃষ্ণ বলেন, 'কাল ভোরে আমাকে তুলে নে। এখনথেকে তোর বংশধর শবরদের হাতেই পুজো নেব আমি'। সেই থেকে নীলমাধব রূপে তিনি পূজিত হতে থাকলেন শবরদের কাছে।এরপর এলো কলি যুগ।


কলিঙ্গের রাজা তখন ইন্দ্রদ্যুম্ন দেব। বিষ্ণুর ভক্ত ইন্দ্রদ্যুম্ন শ্রীক্ষেত্রে একটি মন্দির গড়ে তুললেন। এখন আমরা তাকে চিনি জগন্নাথধাম রূপে।


কিন্তু সেই মন্দিরে তখন বিগ্রহ নেই! রাজসভায় একদিন কথা প্রসঙ্গে তিনি জানতে পারলেন বিষ্ণুরই এক রূপ নীলমাধবের কথা। অমনি চারদিকে লোক পাঠালেন রাজা। বাকিরা খালি হাতে ফিরে এলেও, ফিরলেন না বিদ্যাপতি। তিনি জঙ্গলের মধ্যে পথ হারালে তাঁকে উদ্ধার করে নিজের বাড়ি নিয়ে এলেন শবর রাজ বিশ্ববসুর কন্যা ললিতা। ললিতার প্রেমে পড়লেন বিদ্যাপতি।বিয়ে হল দু-জনের। বিয়ের পর বিদ্যাপতি দেখলেন রোজ সকালেই শবররাজ কয়েক ঘণ্টার জন্য কোথাও যান।


রোজ সকালে কোথায় যান বিশ্ববসু! স্ত্রীকে প্রশ্ন করে বিদ্যাপতি জানতে পারলেন যে জঙ্গলের মধ্যে একটি গোপন জায়গায় নীলমাধবের পূজো করতে যান শবররাজ বিশ্ববসু।উত্সাহিত হয়ে উঠলেন বিদ্যাপতি। 


নীলমাধবের সন্ধান যখন পাওয়া গিয়েছে, তখন আর ছাড়া যাবে না বলে ঠিক করলেন তিনি। নীলমাধবকে দর্শন করার বায়না ধরলেন তিনি। বিশ্ববসু প্রথমে রাজি না হলেও অবশেষে মত দিলেন। তবে শর্ত দিলেন যে বিগ্রহ পর্যন্ত চোখ বেঁধে যেতে হবে বিদ্যাপতিকে। 


জামাতাহলেও বিদ্যাপতিকে কোনও ভাবে নীলমাধবের সন্ধান দিতে রাজি ছিলেন না তিনি। তাতেই রাজি বিদ্যাপতি। চোখ বাঁধা অবস্থায় যাওয়ার সময় তিনি গোটা পথে সরষেরদানা ছড়াতে ছড়াতে গেলেন। 


যথাস্থানে পৌঁছে যখন তিনি দর্শন পেলেন নীলমাধবের, তখন তাঁর প্রাণ আনন্দে ভরে উঠল। বনের মধ্যে পূজোর ফুল কুড়িয়ে এনে বিশ্ববসু যখন পূজোয় বসলেন, অমনি দৈববাণী হল, 'এতদিন আমি দীন-দুঃখীর পূজো নিয়েছি, এবার আমি মহাউপাচারে রাজা ইন্দ্রদ্যুম্নের পূজো নিতে চাই।'ভীষণ রেগে গেলেন শবররাজ। ইষ্টদেবতাকে হারাবার দুঃখে বন্দি করলেন বিদ্যাপতিকে। কিন্তু কন্যা ললিতার বারবার কাকুতি মিনতিতে বাধ্য হলেন জামাতাকে মুক্ত করতে। 


বিদ্যাপতিও সঙ্গে সঙ্গে এই খবর পৌঁছে দিলেন রাজার কাছে। ইন্দ্রদ্যুম্ন মহানন্দে জঙ্গলের মধ্যে সেই গুহায় পৌঁছে গেলেন নীলমাধবকে সাড়ম্বরে রাজপ্রাসাদে আনতে। কিন্তু একি, নীলমাধব কোথায়! আটক হলেন শবররাজ।


তখন দৈববাণী হল যে সমুদ্রের জলে ভেসে আসবে কাঠ। সেই থেকেই বানাতে হবে বিগ্রহ। হাজার হাজার হাতি,ঘোড়া, সেপাই, লোক-লস্কর নিয়েও সমুদ্র থেকে তোলা গেল না সেই কাঠ।শেষে কাঠের একদিক ধরলেন শবররাজ আর একদিক ব্রাহ্মণ পুত্র বিদ্যাপতি। 


জগন্নাথের কাছে ব্রাহ্মণ-শবর কোনও ভেদাভেদ নেই যে! মহারাজ তাঁর কারিগরদের লাগালেন মূর্তি গড়তে। কিন্তু সেই কাঠ এমনই পাথরের মত শক্ত যে ছেনি, হাতুড়ি সবই ভেঙে যায়। তা হলে উপায়! মূর্তি গড়বে কে?মহারাজের আকুলতা দেখে বৃদ্ধের বেশে হাজির হলেন স্বয়ং বিশ্বকর্মা। তিনিই গড়বেন মূর্তি। তবে শর্ত একটাই। ২১ দিন আগে তিনি নিজে দরজা না খুললে কেউ যেনতাঁর ঘরে না আসে।শুরু হল কাজ। ইন্দ্রদ্যুম্নের রানি গুন্ডিচা রোজইরুদ্ধ দুয়ারে কান পেতে শোনেন কাঠ কাটার ঠক্ ঠক্ শব্দ। ১৪ দিন পর হঠাৎ রানি দেখলেন রুদ্ধদ্বার কক্ষনিস্তব্ধ। কী হল!


কৌতুহল চেপে রাখতে না পেরে রাণি মহারাজকে জানাতেই ইন্দ্রদ্যুম্ন খুলে ফেললেন কক্ষের দরজা। ভেতরে দেখেন বৃদ্ধ কারিগর উধাও, পড়ে আছে তিনটি অসমাপ্ত মূর্তি। তাদের হাত, পা কিছুই গড়াহয়নি। গর্হিত অপরাধ করে ফেলেছেন ভেবে দুঃখে ভেঙে পড়লেন রাজা। তখন তাঁকে স্বপ্ন দিয়ে জগন্নাথ বললেন যে এরকম আগে থেকেই নির্ধারিত ছিল। তিনি এই রূপেই পূজিত হতে চান।সেই থেকেই শ্রী জগন্নাথদেবের মূর্তি ওভাবেই পূজিতহয়ে আসছে যুগ যুগ ধরে। জগন্নাথের প্রধান উৎসব হল রথযাত্রা। আষাঢ় মাসের শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতে জগন্নাথ বোন সুভদ্রা ও দাদা বলরাম বা বলভদ্রকে নিয়ে রথে চড়ে রাজা ইন্দ্রদ্যুম্নের পত্নী গুন্ডিচারবাড়ি যান। সেখান থেকে সাতদিন পরে আবার নিজের মন্দিরে ফিরে আসেন। এই যাওয়াটাকেই জগন্নাথের মাসির বাড়ি যাওয়া বলে। রথের দিন তিনটি রথ পর পর যাত্রা করে মাসির বাড়ি। প্রথমে যায় বলরামের রথ, তারপর সুভদ্রা এবং সবশেষে জগন্নাথের রথ। রথে চড়ে এই গমন ও প্রত্যাগমনকে (সোজা) রথ এবং উল্টোরথ বলে।বাংলায় রথযাত্রা সংস্কৃতির সম্ভবত সূচনা হয়েছিল শ্রীচৈতন্যদেবের নীলাচল অর্থাৎ পুরী যাওয়ার পর। চৈতন্যভক্ত বৈষ্ণবরা বাংলায় পুরীর অনুকরণে রথযাত্রার প্রচলন করেন। যাত্রা শব্দের অর্থ গমন। তাই জগন্নাথের রথযাত্রা এবং উল্টোরথ হিন্দু-বাঙালিদের কোনও কাজ বা ধর্মীয় অনুষ্ঠানের সূচনারপবিত্র দিন হিসেবে গণ্য করা হয়। বাঙালির অন্যতম শ্রেষ্ঠ উৎসব দূর্গাপূজোর সূচনাও হয় এই রথ কিংবা উল্টোরথের দিন।



রত্নভাণ্ডার:


মন্দিরের গোপন কক্ষে সাতটি ঘর আছে। সেই ঘরগুলিই হল রত্নভাণ্ডার। ৩৪ বছর আগে মাত্র তিনটি ঘরের তালা খুলতে সক্ষম হয়েছিলেন কর্মকর্তারা। বাকি ঘরগুলিতে কী আছে, তা আজও রহস্যই রয়ে গিয়েছে। শ্রীজগন্নাথের ‘ব্রহ্মবস্তু’র মতোই রত্নভাণ্ডারের রহস্য অধরাই রয়ে গিয়েছে। যে কক্ষগুলি খোলা সম্ভব হয়েছিল, সেখান থেকে উদ্ধার হয় ১৮০ রকমের মণিমুক্তো খচিত স্বর্ণ অলঙ্কার। যার মধ্যে আছে মুক্তো, প্রবালের মতো অত্যন্ত দামী পাথর। এছাড়া, ১৪৬ রকমের রৌপ্য অলঙ্কার। তবে, এই সবই ‘ভিতর রত্নভাণ্ডার’-এর কথা। ‘বাহার ভাণ্ডার’-এর চিত্র কিছুটা অন্যরকম। পুরী শ্রীজগন্নাথ মন্দির আইন, ১৯৫২ অনুযায়ী রেকর্ড জানার অধিকারে ১৯৭৮ সালে তালিকা তৈরি হয়। সেই তালিকা অনুযায়ী, বাহার ভাণ্ডারে ১৫০ রকমের স্বর্ণ অলঙ্কার আছে। যার মধ্যে তিনটি স্বর্ণহার আছে। যার এক একটির ওজন প্রায় দেড় কেজি। শ্রীজগন্নাথ এবং বলভদ্রের স্বর্ণ শ্রীভুজ ও শ্রীপায়রের ওজন যথাক্রমে সাড়ে ৯ কেজি এবং সাড়ে ৮ কেজি। জগন্নাথ, বলভদ্র এবং সুভদ্রার স্বর্ণ মুকুটের ওজন ৭ কেজি, ৫ কেজি এবং ৩ কেজি। ১৯৭৮ সালের ১৩ থেকে ২৩ মে’র মধ্যে পুরী মন্দির প্রশাসনের তৈরি হিসেব অনুযায়ী, মণিমুক্তো খচিত ১২০ কেজি ৮৩১ গ্রাম স্বর্ণ অলঙ্কার, ২২০ কেজি ১৫৩ গ্রাম রৌপ্য অলঙ্কার, রুপোর বাসনপত্র সহ বিভিন্ন দামী বস্তু রত্নভাণ্ডারে পাওয়া গিয়েছে। প্রতি বিজয়াদশমী, কার্তিক পূর্ণিমা, পৌষ পূর্ণিমা এবং মাঘী পূর্ণিমার দিন শ্রীক্ষেত্রে ভক্তদের সামনে রাজবেশে দর্শন দেন মহাপ্রভু। তার সেই সজ্জা দেখে ভক্তরা ধন্য ধন্য করেন। যে সব অলঙ্কারে জগন্নাথদেবকে সাজানো হয়, সেগুলি হল, শ্রীচরণে শ্রীপায়র, হাতে শ্রীভুজ, কর্ণে কীরিটি, ওড়না, সূর্যচন্দ্র, কানা, আড়াকানি, ঘাগরা, মালি, কদম্বমালি, তালিকচন্দ্রিকা, অলকাতিলকা, ঘোবা কণ্ঠী, স্বর্ণচন্দ্র, রৌপ্য শঙ্খ, হরিদা, সেবতী মালি। দাদা বলভদ্রের অঙ্গে থাকে শ্রীপায়র, শ্রীভুজ, শ্রীকীরিটি, অধ্যয়নী কুণ্ডর, সূর্যচন্দ্র, আড়াকানি, কদম্বমালি, তিলক চন্দ্রিকা, হল, মুষল, বহড়া মালি। সুভদ্রার অঙ্গে থাকে শ্রীপায়র, শ্রীভুজ, কীরিটি, ওড়না মালি, ঘাগরা মালি, কানা মালি, সূর্যচন্দ্র, আদাকানি, সেবতী মালি তড়াগি ইত্যাদি।


তথ্যসূত্র:


1. News18


2. উইকিপিডিয়া 

Post a Comment

উপরের তথ্যটি সম্পর্কিত আপনার কোন জিজ্ঞাসা আছে? বা এর সাথে সম্পৃক্ত রয়েছে এমন কোন বিষয় জানার আছে? থাকলে অবশ্যই সুরুচিপূর্ণ কমেন্ট করে জানান, আমরা নিশ্চয়ই আপনাকে বিষয়টি জানানোর চেষ্টা করব এবং এতে উভয়ের জ্ঞানের প্রসার ঘটবে।

Previous Post Next Post